#rubbergarden
১ম পর্ব : ট্রেইল কম কষ্টে, এক দিনে,এক ট্রেইলে একাধিক ঝর্না দেখতে হলে আপনাকে বোয়ালিয়া ট্রেইলে
যেতে হবে।এই ট্রেইলে আপনি দেখবেন বোয়ালিয়া,বাউশ্যা,অমরমানিক্য ঝর্না,ন হাইত্যে খুম,ঊঠান ঢাল।পুরো ট্রেইলটি শেষ করতে ৩-৪ঘন্টা লাগবে।বোয়ালিয়া ট্রেইলের সকল ঝর্ণায় খুব সহজেই এ সড়ক দিয়ে যাওয়া যায়।এছাড়াও রাস্তার উত্তর এবং দক্ষিণ দুই পাশেই অসংখ্য ছোট বড় ঝর্ণা এবং ঝিরিপথ আছে।ঝরঝরি নামে একটি ছোট ঝর্ণা রাস্তাটির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে নিচের দিকে গেছে। এ রাস্তাটি বেশ সরু।প্রচুর বাঁক আর কোথাও কোথাও একেবারে খাড়া এবং একেবারেই ঢালু।তবে রাস্তার দু পাশের দৃশ্য খুবই মনোমুগ্ধকর।টিপরা সম্প্রদায়ের বেশকিছু কর্মঠ মানুষের সাথে দেখা মিলবে । বলেরাখা ভালো ঝুম বৃষ্টি না থাকায় ট্রেইলে পানি কম তাই জুলাইয়ে যেতে পারেন ।
যেতে হবে।এই ট্রেইলে আপনি দেখবেন বোয়ালিয়া,বাউশ্যা,অমরমানিক্য ঝর্না,ন হাইত্যে খুম,ঊঠান ঢাল।পুরো ট্রেইলটি শেষ করতে ৩-৪ঘন্টা লাগবে।বোয়ালিয়া ট্রেইলের সকল ঝর্ণায় খুব সহজেই এ সড়ক দিয়ে যাওয়া যায়।এছাড়াও রাস্তার উত্তর এবং দক্ষিণ দুই পাশেই অসংখ্য ছোট বড় ঝর্ণা এবং ঝিরিপথ আছে।ঝরঝরি নামে একটি ছোট ঝর্ণা রাস্তাটির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে নিচের দিকে গেছে। এ রাস্তাটি বেশ সরু।প্রচুর বাঁক আর কোথাও কোথাও একেবারে খাড়া এবং একেবারেই ঢালু।তবে রাস্তার দু পাশের দৃশ্য খুবই মনোমুগ্ধকর।টিপরা সম্প্রদায়ের বেশকিছু কর্মঠ মানুষের সাথে দেখা মিলবে । বলেরাখা ভালো ঝুম বৃষ্টি না থাকায় ট্রেইলে পানি কম তাই জুলাইয়ে যেতে পারেন ।
সতর্কতা: ঝোঁকের কথা ট্র্যাকিং করার
সময় মাথা অবশ্যই
রাখবেন নাহয় শাওন
ভাইয়ের মতো ২ঘন্টা
চোখের সামনে রক্তযেতে
দেখে কাতরাতে হবে 😂পরিত্রানের উপায়:মটর ডাল ৪/৫টা সঙ্গে নিয়ে
যাবেন 🙂
যেভাবে যাবেন- ঢাকা
থেকে বাস যোগে
সরাসরি মিরসরাই বাজার
[ভাড়া ৪৮০]। অথবা
ঢাকা থেকে ফেনীর
মহিপাল[২৭০].মহিপাল
থেকে লোকাল বাসে
মিরসরাই বাজার[৫০-৬০].তারপর
সিএনজি নিয়ে ব্র্যাক পোল্ট্রি
ফার্ম[জনপ্রতি ২০]। সেখান থেকে
ট্রেকিং শুরু
২য় পর্ব: রাবার
বাগান ট্রেকিং থেকে
ফিরে এসে ব্র্যাক পোল্ট্রি
ফার্ম ,ওইখান থেকে
সিএনজি রিজার্ভ(৫০০/৬০০/) মীরসরাই-নারায়নহাট-হেঁয়াক(ফটিকছড়ি) সড়ক; ২২+১২ কিলোমিটারের এ সড়কটি চট্টগ্রাম জেলার
সবচেয়ে উঁচু সড়ক।
এ সড়কের প্রতিটি
পরতে পরতে লুকিয়ে
আছে সৌন্দর্য্য আর রহস্য।এ সড়কটি
এত উঁচু যে মনে হয় চলতে চলতে
মেঘের দেশে হারিয়ে
যাবেন। বোয়ালিয়া ট্রেইলের
সকল ঝর্ণায় খুব সহজেই এ সড়ক দিয়ে
যাওয়া যায়।এছাড়াও রাস্তার
উত্তর এবং দক্ষিণ
দুই পাশেই অসংখ্য
ছোট বড় ঝর্ণা
এবং ঝিরিপথ আছে।ঝরঝরি নামে
একটি ছোট ঝর্ণা
রাস্তাটির মধ্য দিয়ে
প্রবাহিত হয়ে নিচের
দিকে গেছে। এ রাস্তাটি বেশ সরু।প্রচুর বাঁক
আর কোথাও কোথাও
একেবারে খাড়া এবং একেবারেই ঢালু।তবে
রাস্তার দু পাশের
দৃশ্য খুবই মনোমুগ্ধকর।এ সড়ক থেকে মেঘের
ভেসে বেড়ানো,পশ্চিমের
বঙ্গোপসাগর,সূর্যাস্ত এবং পূর্বের পাহাড়ি
জনপথ সবই একসাথে
দেখা যায়।নারায়ানহাটে নেমে
হালদা নদীর সৌন্দর্য্যও উপভোগ
করতে পারবেন।
সতর্কতা – এ সড়কে জনমানব খুবই কম। আগে নিরাপত্তাহীনতার কথা শোনা গেলেও বর্তমানে নেই। তারপরও ৫-৬ জন কিংবা তারও বেশি যাওয়া ভালো। রাস্তা পাকা হলেও খুবই বিপজ্জনক আর কোথাও কোথাও ঝর্ণার পানি কিংবা পাহাড়ধ্বসে রাস্তা ভেঙ্গেও গেছে।
সতর্কতা – এ সড়কে জনমানব খুবই কম। আগে নিরাপত্তাহীনতার কথা শোনা গেলেও বর্তমানে নেই। তারপরও ৫-৬ জন কিংবা তারও বেশি যাওয়া ভালো। রাস্তা পাকা হলেও খুবই বিপজ্জনক আর কোথাও কোথাও ঝর্ণার পানি কিংবা পাহাড়ধ্বসে রাস্তা ভেঙ্গেও গেছে।
ভিন্নপথ: ট্রেকিং থেকে
ফিরে এসে ব্র্যাক পোল্ট্রি
ফার্ম হয়ে মীরসরাই -বারৈয়ারহাট -হেঁয়াকো
–সিকদারখিল আসতে পারেন
সুলভ খরচে।এছাড়া রাবার
বাগানের পরিস্কার রাস্তাঘাটের দৃশ্য
ও দর্শনীয় স্থানের
মধ্যে এশিয়ার বৃহত্তম
দাঁতমারা রাবার বাগান
,কাঞ্চননগর রাবার বাগান,রাঙ্গামাটিয়া রাবার
বাগান ও তারাখো
রাবার বাগান উল্লেখযোগ্য এবং ১৪টি
সহ ছোট বড় অনেক চা বাগানের দৃশ্য
করতে পারে আপনার
যাতায়াতকে অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর ।
Comments
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment box.